মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শ্যামনগরে ভাই হত্যার বিচারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন নূরনগর ইউনিয়ন আমীরের শপথ মজলিশে শূরা নির্বাচন ও কর্ম পরিষদ গঠন জামায়াতে ইসলামীর রমজাননগর ইউনিয়ন আমিরের শপথ ও টিম গঠন শ্যামনগরে ইসলামী আন্দোলনের গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত  ৫ আগষ্টে শ্যামনগর থানা থেকে লুট হওয়া পিস্তল পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার সাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের উপর হামলা এবং ডিসি কর্তৃক গালাগাল করার প্রতিবাদে মানববন্ধন শ্যামনগরে ক্যারিয়ার ক্যাম্প জব কোচিং-এ চাকরি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা শনিবার মৌলভীবাজারে জামায়াতের কর্মী সম্মেলনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন   সাতক্ষীরা কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের কালো ব্যাজ ধারণ ও প্রতিবাদ সভা মাছের উৎপাদন বৃদ্বিতে সুন্দরবনে প্রকল্প হাতে নিয়েছে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তর

সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া গ্রেপ্তার

রিপোটার এর নামঃ ৪৩ ভিউ
আপডেটঃ বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩৩ অপরাহ্ন

অনলাইন ডেস্কঃ

বুধবার রাত ১১টা ৪০ মিনিটে র‌্যাব এক বার্তায় জানিয়েছে, ঢাকার মহাখালী থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আছাদুজ্জামান মিয়া ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে তাকে জাতীয় নিরাপত্তাসংক্রান্ত সেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ দেয় সরকার। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়।

গণ আন্দোলনে সরকার পতনের পর তার অবৈধ সম্পদের বিষয়ে গত ১৮ অগাস্ট অনুসন্ধান শুরুর কথা জানায় দুর্নীতি দমন কমিশন।

সেদিন দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন বলেন, “আসাদুজ্জমান মিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কমিশনে।”

এর আগে চলতি বছরের মে মাসে আছাদুজ্জামান মিয়ার ব্যাপক সম্পদের বিষয়ে খবর প্রকাশ করে কয়েকটি সংবাদমাধ্যম।
গত ১৬ জুন ‘মিয়া সাহেবের যত সম্পদ’ শিরোনামে মানবজমিনের প্রতিবেদনে বলা হয়, “বাড়ির পর বাড়ি। জমি এবং ফ্ল্যাটের সারি। কী নেই সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা আছাদুজ্জামান মিয়ার। রীতিমত গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। তবে শুধু নিজের নামে নয়। স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ের নামেও বিপুল সম্পত্তি গড়েছেন ডিএমপির সাবেক এই কমিশনার।”
সংবাদমাধ্যমের খবরের বরাত দিয়ে প্রথম আলোর প্রতিবেদনে বলা হয়, “পুলিশের সাবেক এ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার স্ত্রীর নামে ঢাকায় একটি বাড়ি ও দুটি ফ্ল্যাট এবং মেয়ের নামে একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে তার স্ত্রী ও সন্তানদের নামে ৬৭ শতক জমি রয়েছে। এই তিন জেলায় তার পরিবারের সদস্যদের নামে রয়েছে আরও ১৬৬ শতক জমি।”
তখন ‘অবৈধ’ সম্পদের যেসব তথ্য সংবাদমাধ্যমে এসেছে, সেগুলোকে ‘মিথ্যা ও ভিত্তিহীন’ দাবি করে আছাদুজ্জামান মিয়া বলেছিলেন, তার সকল সম্পদ ‘বৈধ আয়ে উপার্জিত অর্থ’ দিয়ে কেনা।

সস্ত্রীক দেশ ছেড়ে আমেরিকায় পাড়ি জমানোর তথ্যও ‘সঠিক নয়’ মন্তব্য করে সাবেক এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘চিকিৎসার জন্য’ তিনি সপরিবারে সিঙ্গাপুরে গেছেন।


এই বিভাগের আরো খবর